আমাদের সাথে জুড়ে থেকে প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন
অথবা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করুন।লিংক নীচে দেওয়া আছে।
আবার যখন দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকে,উত্তর গোলার্ধে তখন ক্রমশ দিন ছোট আর রাত বড় হতে থাকে।দিনের আলো বেশিক্ষণ থাকে না বলে পৃথিবী বেশিক্ষণ ধরে উতপ্ত হয় না।রাতে ঠান্ডা হওয়ার সময় বেশি পায়।এই সময় উত্তর গোলার্ধে সূর্য রশ্মি বাকা পড়ে,তাই কম উতপ্ত হয়।এই সময় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল আর দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল।
(A বিন্দু)থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রে (O বিন্দু) পর্যন্ত একটি ব্যাসার্ধ (AO)টানতে হবে,আবার ওই স্থানটি যে দ্রাঘিমা রেখায় রয়েছে সেই দ্রাঘিমা রেখা ও নিরক্ষ রেখার ছেদবিন্দু (B)থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত আরেকটি ব্যাসার্ধ (OB) টানতে হবে। এই দুটি ব্যাসার্ধ দ্বারা কেন্দ্রে উৎপন্ন কোন ই (AOB) হলো ওই স্থানের অক্ষাংশ। চীনের দূরত্ব হলো 55° যেহেতু এই স্থানটি নিরক্ষরেখার উত্তরে অবস্থিত।
৩.বায়ুর উচ্চ চাপ ও নিম্ন চাপের পার্থক্য নিরূপণ করো
১. চিত্রের সাহায্যে ঋতু পরিবর্তন কিভাবে সংগঠিত হয় তা ব্যাখ্যা করো।
যখন উত্তর গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুঁকে থাকে, তখন উত্তর গোলার্ধে ক্রমশ দিন গুলো বড়ো আর রাত ছোট হতে থাকে।অর্থাৎ দিনের আলো অনেকক্ষন পাওয়া যায়। সারাদিন ধরে সূর্যের তাপে পৃথিবী উত্তপ্ত হয়। অথচ রাত ছোটো হওয়াই তেমন ঠান্ডা হওয়ার সময় পায়না।দিনের পর দিন এমন হলে গরম বাড়তে থাকে। এই সময়ে উত্তর গোলার্ধে সূর্য রশ্মি পড়ে অনেক লম্বা ভাবে।তাই সূর্যের তাপ ও প্রবল হয়।এই সময় উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল।আবার যখন দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকে,উত্তর গোলার্ধে তখন ক্রমশ দিন ছোট আর রাত বড় হতে থাকে।দিনের আলো বেশিক্ষণ থাকে না বলে পৃথিবী বেশিক্ষণ ধরে উতপ্ত হয় না।রাতে ঠান্ডা হওয়ার সময় বেশি পায়।এই সময় উত্তর গোলার্ধে সূর্য রশ্মি বাকা পড়ে,তাই কম উতপ্ত হয়।এই সময় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল আর দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল।
২.চিত্রের সাহায্যে কোনো স্থানের অক্ষাংশ কিভাবে নির্ণয় করা হয় তা ব্যাখ্যা করো।
(A বিন্দু)থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রে (O বিন্দু) পর্যন্ত একটি ব্যাসার্ধ (AO)টানতে হবে,আবার ওই স্থানটি যে দ্রাঘিমা রেখায় রয়েছে সেই দ্রাঘিমা রেখা ও নিরক্ষ রেখার ছেদবিন্দু (B)থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত আরেকটি ব্যাসার্ধ (OB) টানতে হবে। এই দুটি ব্যাসার্ধ দ্বারা কেন্দ্রে উৎপন্ন কোন ই (AOB) হলো ওই স্থানের অক্ষাংশ। চীনের দূরত্ব হলো 55° যেহেতু এই স্থানটি নিরক্ষরেখার উত্তরে অবস্থিত।
৩.বায়ুর উচ্চ চাপ ও নিম্ন চাপের পার্থক্য নিরূপণ করো
উচ্চচাপ
নিম্নচাপ
পৃথিবীর শীতল অঞ্চল গুলোতে উচ্চচাপ দেখা যায়।
পৃথিবীর উষ্ণা অঞ্চলগুলোতে নিম্নচাপ দেখা যায়।
উচ্চ চাপে বায়ু শীতল হাওয়ায় বায়ু সংকুচিত হয়।
নিম্নচাপের বায়ু উষ্ণ হওয়ায় বায়ু প্রসারিত ও হালকা হয়।
উচ্চচাপ অঞ্চল সাধারণত বৃষ্টি কিছুই হয় না পরিষ্কার ও শান্ত
আবহাওয়া থাকে
নিম্নচাপ অঞ্চলে বৃষ্টি, ঝড়,মেঘ অশান্ত আবহাওয়া দেখা যায়
।
৪. এশিয়ার উষ্ণ মেরু ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উষ্ণ মরু জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য :- গ্রীষ্মকালের উষ্ণতা থাকে 30 থেকে 35 ডিগ্রি সেলসিয়াস ।
- শীতকালে উষ্ণতা 15 থেকে 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
- এখানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র 10 থেকে 25 ।
ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য :
- এখানে গৃষ্ম কালের উষ্ণতা থাকে 21 থেকে 29 ডিগ্রী সেলসিয়াস ।
- শীতকালে থাকে 5 থেকে 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস ।
- পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে এখানে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় ।
- এখানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ 30 থেকে 50 সেমি ।