আমাদের সাথে জুড়ে থেকে প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন অথবা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করুন।লিংক নীচে দেওয়া আছে।
এশিয়া মহাদেশের বিস্তার ১০° দক্ষিণ অক্ষাংশ থেকে ৭৮° উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত। তাই নিরক্ষরেখা, কর্কট ক্রান্তি ও সুমেরু বৃত্ত এই মহাদেশের উপর দিয়ে প্রসারিত হয়েছে। নিরক্ষ রেখা থেকে যতই মেরুর দিকে যাওয়া যায় ততই সূর্য রশ্মি বাঁকা ভাবে পরে।ফলে বার্ষিক গড় তামাত্রা কমে যেতে থাকে ফলস্বরূপ এশিয়ার জলবায়ু বৈচিত্র সৃষ্টি হয়েছে।
সমুদ্র থেকে দূরত্ব :
সমগ্র এশিয়া মহাদেশের এক তৃতীয়াংশ সমুদ্র থেকে ১০০০ কিমি দূরে অবস্থিত। সমুদের কাছাকছি কোনোটাই খুব বেশি হয় না অর্থাৎ নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু দেখা যায়।কিন্তু সমুদ্র থেকে দূরে অবস্থিত কোনো স্থানের জলবায়ু চরমভাবাপন্ন হয় শীতকালে প্রচন্ড ঠান্ডা এবং গরমকালে প্রচন্ড গরম হয়।এভাবেই সমুদ্র থেকে দূরত্ব এশিয়া জলবায়ুর বৈচিত্র সৃষ্টি করেছে।
১. পৃথিবীর অপসূর ও অনুসুর অবস্থানের একটি চিহ্নিত অঙ্কন করো।
![]() |
চিত্র : তৃতীয় পক্ষের রেফারেন্স |
২. ভারতের স্থানীয় সময়ের গুরুত্ব নিরূপণ করো।
ভারতের পূর্ব সীমানা ও পশ্চিম সীমানার মধ্যে সময়ের পার্থক্য প্রায় ১ ঘন্টা ৪৫ মিনিট।একটা দেশের একটা সময় ঠিক না করলে নানা রকম অসুবিধা দেখা যায় ।কতাই ভারতের ক্ষেত্রে এই অসুবিধার জন্য তাই ভারতের ক্ষেত্রে এই অসুবিধা এড়াবার জন্য ঠিক মাঝ বরাবর ৮২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা কে প্রমাণ দ্রাঘিমা ধরা হয়েছে। ৮২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা স্থানীয় সময় কে সারা ভারতের প্রমাণ সময় বলে ধরা হয়। গ্রীনিচ এর সঙ্গে ভারতের প্রমাণ সময়ের পার্থক্য ৫ ঘন্টা ৩০ মিনিট।৩.বায়ুচাপের তারতম্যে জলীয় বাষ্পের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।
বায়ুতে জলীয় বাষ্প থাকলে,ওই বায়ু জলীয় বাষ্পহীন বায়ুর থেকে হালকা হয়।তাই বায়ুর চাপ ও কম হয়। তাই জলীয় বাষ্প বায়ুতে মিসলে যে নিম্ন চাপ তৈরি হয়,(বায়ুর চাপ কমে যায়)তার ফলেই আবহাওয়া অশান্ত হয়ে ঝড়,বৃষ্টি,দুর্যোগ পূর্ণ পরিবেশ তৈরি হয়। আর জলীয় বাষ্পের অভাবে, বাতাস বেশি ভারী হওয়ার কারণে উচ্চচাপ তৈরি হয়।৪.অক্ষাংশ গত বিস্তৃতি ও সমুদ্র থেকে দূরত্ব কিভাবে এশিয়ার জলবায়ু কে প্রভাবিত করে ?
অক্ষাংশ গত বিস্তৃতি :এশিয়া মহাদেশের বিস্তার ১০° দক্ষিণ অক্ষাংশ থেকে ৭৮° উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত। তাই নিরক্ষরেখা, কর্কট ক্রান্তি ও সুমেরু বৃত্ত এই মহাদেশের উপর দিয়ে প্রসারিত হয়েছে। নিরক্ষ রেখা থেকে যতই মেরুর দিকে যাওয়া যায় ততই সূর্য রশ্মি বাঁকা ভাবে পরে।ফলে বার্ষিক গড় তামাত্রা কমে যেতে থাকে ফলস্বরূপ এশিয়ার জলবায়ু বৈচিত্র সৃষ্টি হয়েছে।
সমুদ্র থেকে দূরত্ব :
সমগ্র এশিয়া মহাদেশের এক তৃতীয়াংশ সমুদ্র থেকে ১০০০ কিমি দূরে অবস্থিত। সমুদের কাছাকছি কোনোটাই খুব বেশি হয় না অর্থাৎ নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু দেখা যায়।কিন্তু সমুদ্র থেকে দূরে অবস্থিত কোনো স্থানের জলবায়ু চরমভাবাপন্ন হয় শীতকালে প্রচন্ড ঠান্ডা এবং গরমকালে প্রচন্ড গরম হয়।এভাবেই সমুদ্র থেকে দূরত্ব এশিয়া জলবায়ুর বৈচিত্র সৃষ্টি করেছে।