আমাদের সাথে জুড়ে থেকে প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন
অথবা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করুন।লিংক নীচে দেওয়া আছে।
জীবনের চলার পথে নানান বাধা, ঝড়-ঝঞ্জা অর্থাৎ দুঃখ-কষ্ট আসবে। এই সমস্ত বাধা অতিক্রম করে আমাদের জীবনে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতি আসুক না কেন আমাদের এগিয়েই চলতে হবে।
বনভোজনের খাদ্য সামগ্রী উন্নত মানের করার চেষ্টা করেও বনভোজনের খাদ্য সামগ্রী নিম্ন মানের হওয়ায় টেনিদা ক্রুদ্ধ হয়ে যান, এইজন্য টেনিদা পিকনিকে থাকতে চাননি।
এইভাবে আমরা প্রতিনিয়ত অরন্য প্রকৃতি ধ্বংস করছি। শুধু অরন্য নই বনের জীবজন্তুরাও আমাদের হাতে শিকার হচ্ছে। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এগুলিকে লক্ষ করে কবি নিজেকে পরবাসী বলেছেন।
দেরাদুন এক্সপ্রেসে গয়া থেকে কলকাতা ফেরার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। অনেক সময় পথচলতি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে অকৃত্রিম আন্তরিকতা ফুটে ওঠে, সাহিত্যের সাধ ও মেলে তেমনই এই গল্পে লেখক দেখিয়েছেন কথক নিজের বুদ্ধিরদারা থার্ড ক্লাসে নিজের স্থান করে নেন এবং তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ফার্সি ভাষায় কথা বলেন এবং তখন এ পশতু সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন শুরু হয় খুশ হাল খা খট্টরের গজল বিষয়ে প্রশ্নের মাধ্যমে। ঔরঙ্গ জেবের সমকালীন এই কবি পশতু ভাষার সর্বশ্রেষ্ট কবি। লেখোকের আগ্রহে যাত্রী গজল শোনালেন এরপর হলো আদম খান আর দুরি খনির মহব্বতের কিসপার কথা শুধু লেখকই নন গাড়ির সমস্ত যাত্রীরা অবধারিতভাবে মন দিয়ে সে কাহিনী শুনল। পাঠানের গলা যদিও কর্কশ তবে সে গুরু গম্ভীরভাবে কাহিনীটি কিছুটা গান করে আবার কিছুটা পাঠ করে সবাইকে মোহিত করে রাখলো। এভাবে সেই তৃতীয় শ্রেণীর গাড়িতে গানে আবৃতিতে ও পাঠে যেন পশতু এর সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন হল।
১. "সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়"- কবির মতে সবার চেয়ে শ্রেয় কি?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর "বোঝাপড়া" কবিতায় এই উক্তিটি করেছেন।জীবনের চলার পথে নানান বাধা, ঝড়-ঝঞ্জা অর্থাৎ দুঃখ-কষ্ট আসবে। এই সমস্ত বাধা অতিক্রম করে আমাদের জীবনে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতি আসুক না কেন আমাদের এগিয়েই চলতে হবে।
২. "তদ বিষয়ে যথোপযুক্ত আনুকূল্য করিব" - বক্তা কোন বিষয়ে আনুকূল্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন?
বিদ্যাসাগর রচিত "অদ্ভুত আতিথেয়তা" গল্পে আরব সেনাপতি বক্তা হিসেবে এ কথা বলেছেন। মুর সেনাপতি দিকভ্রষ্ট হয়ে বিপক্ষ শিবিরে গিয়ে পৌঁছায়, মুর সেনাপতি কে আরব সেনাপতি অতিথি আপ্যায়ন করেন। তারপর তিনি মুর সেনাপতি সুরক্ষার জন্য ঘোড়া দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।৩. "এই রইল তোদের পিকনিক- আমি চললুম"- বক্তা কে?কেনো তিনি পিকনিকে থাকতে চাননি?
বক্তা হল টেনিদা।বনভোজনের খাদ্য সামগ্রী উন্নত মানের করার চেষ্টা করেও বনভোজনের খাদ্য সামগ্রী নিম্ন মানের হওয়ায় টেনিদা ক্রুদ্ধ হয়ে যান, এইজন্য টেনিদা পিকনিকে থাকতে চাননি।
৪."পরবাসী কবে নিজ বাসভূমি গড়বে?" কবির মনে এমন প্রশ্ন জেগেছে কেন?
পরবাসীর কবিতাটির প্রথমেই কবি বিষ্ণু দে প্রকৃতির বৈচিত্রের কথা বলেছেন। কবি বলেছেন প্রকৃতি ছাড়া মানুষ অসহায়, মানুষ ছাড়া প্রকৃতি প্রাণহীন। উভয়ে উভয়ের পরিপূরক। প্রকৃতি মানুষকে লালন করে সেই প্রকৃতিকে শহর বানানোর মানেই হল গ্রামের মৃত্যু।এইভাবে আমরা প্রতিনিয়ত অরন্য প্রকৃতি ধ্বংস করছি। শুধু অরন্য নই বনের জীবজন্তুরাও আমাদের হাতে শিকার হচ্ছে। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এগুলিকে লক্ষ করে কবি নিজেকে পরবাসী বলেছেন।
৫. "এইভাবে আমরা দেহরাদুন এক্সপ্রেসের সেই থার্ড ক্লাস গাড়ি খানাতে যেন এক পশতু সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন লাগিয়ে দিলুম"- লেখকের বক্তব্য অনুসরণে সেই পরিস্থিতির বিবরণ দাও।
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের "পথচলতি" গদ্যাংশে কথক একথা বলেছেন।দেরাদুন এক্সপ্রেসে গয়া থেকে কলকাতা ফেরার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। অনেক সময় পথচলতি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে অকৃত্রিম আন্তরিকতা ফুটে ওঠে, সাহিত্যের সাধ ও মেলে তেমনই এই গল্পে লেখক দেখিয়েছেন কথক নিজের বুদ্ধিরদারা থার্ড ক্লাসে নিজের স্থান করে নেন এবং তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ফার্সি ভাষায় কথা বলেন এবং তখন এ পশতু সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন শুরু হয় খুশ হাল খা খট্টরের গজল বিষয়ে প্রশ্নের মাধ্যমে। ঔরঙ্গ জেবের সমকালীন এই কবি পশতু ভাষার সর্বশ্রেষ্ট কবি। লেখোকের আগ্রহে যাত্রী গজল শোনালেন এরপর হলো আদম খান আর দুরি খনির মহব্বতের কিসপার কথা শুধু লেখকই নন গাড়ির সমস্ত যাত্রীরা অবধারিতভাবে মন দিয়ে সে কাহিনী শুনল। পাঠানের গলা যদিও কর্কশ তবে সে গুরু গম্ভীরভাবে কাহিনীটি কিছুটা গান করে আবার কিছুটা পাঠ করে সবাইকে মোহিত করে রাখলো। এভাবে সেই তৃতীয় শ্রেণীর গাড়িতে গানে আবৃতিতে ও পাঠে যেন পশতু এর সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন হল।