আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের কাছে প্রশ্ন পাঠান আমাদের নিচে দেওয়া টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হয়ে অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে মেসেজ করে।
![]() |
অষ্টাদশ শতকের মুঘল শাসন কাঠামো বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছিল এই বিপর্যয়ের কারণ গুলি তুমি কিভাবে ব্যাখ্যা করবে ?
সম্রাট জাহাঙ্গীর ও শাহজাহান থেকে মুঘল শাসন কাঠামো সমস্যা দেখা দিয়েছিল। সম্রাট ঔরঙ্গজেব এর শাসনকালে শেষদিকে মুঘল সাম্রাজ্যের কাঠামোগত দুর্বলতা গুলো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল উত্তরাধিকারীরা দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে পারেননি।
মুঘল সাম্রাজ্যের বিপর্যয়ের কারণ গুলি নিম্নে আলোচনা করা হলো -
সামরিক ব্যবস্থার অবনতি
মুঘলদের সামরিক ব্যবস্থার অবনতি তেমনি একটা দুর্বলতা ছিল ।মোঘল সাম্রাজ্যের ভিত গড়ে উঠেছিল সামরিক শক্তির উপর নির্ভর করে। বিশেষ কোনো সামরিক সংস্কার অষ্টাদশ শতকের মোগল সম্রাটরা করেননি ।সেনা শিবিরে সেনারা বিলাস বাসনা,আমোদ প্রমদে মত্ত ছিল ফলে সেনাদের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায় ।ফলে রাজ্যের ভিতরে বিদ্রোহ আর বাইরের আক্রমণ দুর্বল সামরিক ব্যবস্থা সেসবের মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয় ।
এছাড়াও শিবাজী ও মারাঠাদের আক্রমণ মুঘল সাম্রাজ্য ব্যতি ব্যস্ত করেছিল । অন্যদিকে নাদির শাহের নেতৃত্বে পারসিক আক্রমণ (1738-39 খ্রিস্টাব্দ), আহমদ শাহ আদালির আফগানি আক্রমণে (1756-57 খ্রিস্টাব্দ) দিল্লি শহর ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
আঞ্চলিক শক্তির উত্থান -
মোগল শাসন ব্যবস্থার সংকটের সুযোগে বিভিন্ন আঞ্চলিক শক্তিগুলি নিজেদের স্বাধীন বলে ঘোষণা করে এমন কিছু রাজ্য স্বতন্ত্র হয়ে ওঠে যারা আগে মোগল রাষ্ট্রের অধীন কিন্তু স্বশাসিত ছিল। রাজনৈতিক ক্ষমতা বি কেন্দ্রিভুত হয়ে পড়েছিল।তাই মুঘল শাসন কাঠামো দূর্বল হয়ে পড়ে।
কৃষক বিদ্রোহ
জায়গিরদারী ও মানসবদারি সংকট এর প্রভাব পড়ে কৃষি ব্যবস্থার উপর। সাম্রাজ্যের আয়-ব্যয়ের গরমিল বাস্তবে চাপ তৈরি করেছিল। কৃষি ব্যবস্থার উপর সেই চাপ তথা ব্যবসা বৃদ্ধির বিষয়ে কৃষকরা বিদ্রোহী হয়ে ওঠে ।বিলাস ব্যাসনে মত্ত মোগল সম্রাটরা কৃষক বিদ্রোহের কারণ অনুসন্ধান করেনি ফলে সংকট চরম আকার ধারণ করে।
জায়গিরদারী সংকট ও মনসবদারী সংকট
জায়গীরদার ও মনসবদারী ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে মোঘল শাসন ব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছিল। মোগল শাসন ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান ভিত্তি ছিল জায়গিরদারী ব্যবস্থা। মুঘল আমলে অনেক মানসবদার দের জায়গা দেওয়া হত। এই ব্যবস্থাকে জায়গিরদারী ব্যবস্থা বলা হত। জায়গিরদারী এবং মনসবদারী অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল তাছাড়া ভালো জায়গা পাওয়ার জন্য দলাদলি মুঘল দরবারে অভিজাতদের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি করে ।দুর্বল সম্রাটরা এক একটি অভিজাত পক্ষকে নিজের দলে টানার চেষ্টা করে।
অষ্টাদশ শতকে জায়গিরদারী ও মানব সভ্যতার সংকট, কৃষক বিদ্রোহ, আঞ্চলিক শক্তির উত্থান মোগল সম্রাটের ব্যক্তিগত অপদার্থতা ও আযোগ্যতা সংকট চরমে পৌঁছেছিল।
জমি জরিপ ও রাজস্ব নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পদক্ষেপ গুলির একটি তালিকা তৈরি করো।
ভারতের ঔপনিবেশিক প্রশাসন রাজস্ব ব্যবস্থা নিয়ে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে ছিল তার মধ্যে জমি জরিপ করা ও তার ভিত্তিতে রাজস্ব নির্ণয় করার প্রক্রিয়াটি ও গুরুত্বপূর্ণ ছিল কোম্পানি যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল সেগুলি হল
জমি জরিপ
1757 খ্রিস্টাব্দে পলাশী যুদ্ধের পর রবার্ট ক্লাইভ নতুন জমিদারি জরিপের জন্য একদল খোঁজ করতে থাকেন। অবশেষে 1760 খ্রিস্টাব্দে ফ্রাঙ্ক ল্যান্ড নতুন 24 পরগনার জমি জরিপের কাজ শুরু করেন। তবে তার অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন হগ ক্যামেরণ ।
1757 খ্রিস্টাব্দে পলাশী যুদ্ধের পর রবার্ট ক্লাইভ নতুন জমিদারি জরিপের জন্য একদল খোঁজ করতে থাকেন। অবশেষে 1760 খ্রিস্টাব্দে ফ্রাঙ্ক ল্যান্ড নতুন 24 পরগনার জমি জরিপের কাজ শুরু করেন। তবে তার অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন হগ ক্যামেরণ ।
নদীপথ গুলির জরিপ
1760 খ্রিস্টাব্দে ফ্রাঙ্ক লতন্দেরি হাত ধরে বাংলা তথা ভারতে যে আধুনিক জমি জরিপ ব্যবস্থার সূচনা হয় তা জেমস রেনেল এর উদ্যোগে কার্যকারী প্রতিষ্ঠান রূপলাভ করে। জেমস রেনেল কে ভারতে আধুনিক জরিপ ব্যবস্থার জনক বলা হয়।
1767 খ্রিস্টাব্দে কোম্পানি রেনেলকে ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল বা জরিপ বিভাগের প্রধান নিযুক্ত করেন ।তাঁর উদ্যোগে 1764 খ্রিস্টাব্দে বাংলার নদীপথ গুলি জরিপ করে 16টি মানচিত্র তৈরি করা হয় ফলস্বরূপ দেওয়ানি লাভের পর সুষ্ঠুভাবে রাজস্ব আদায়ের জন্য জমি জরিপের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়।
1760 খ্রিস্টাব্দে ফ্রাঙ্ক লতন্দেরি হাত ধরে বাংলা তথা ভারতে যে আধুনিক জমি জরিপ ব্যবস্থার সূচনা হয় তা জেমস রেনেল এর উদ্যোগে কার্যকারী প্রতিষ্ঠান রূপলাভ করে। জেমস রেনেল কে ভারতে আধুনিক জরিপ ব্যবস্থার জনক বলা হয়।
1767 খ্রিস্টাব্দে কোম্পানি রেনেলকে ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল বা জরিপ বিভাগের প্রধান নিযুক্ত করেন ।তাঁর উদ্যোগে 1764 খ্রিস্টাব্দে বাংলার নদীপথ গুলি জরিপ করে 16টি মানচিত্র তৈরি করা হয় ফলস্বরূপ দেওয়ানি লাভের পর সুষ্ঠুভাবে রাজস্ব আদায়ের জন্য জমি জরিপের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়।
বোর্ড অভ রেভিনিউ
বক্সারের যুদ্ধের পর ও দেওয়ানির অধিকার পাওয়ার ফলে ক্রমেই বাংলার জমি জরিপ করে রাজস্ব নির্ণয় বিষয়ে কোম্পানি তৎপর হয়ে ওঠে। 1770 খ্রিস্টাব্দে মুর্শিদাবাদে কম্পট্রনিং কাউন্সিল অভ রেভিনিউ নামে একটি কমিটি গঠন করা হয় । আরও আলাদা একটা রেভিনিউ বোর্ড গঠিত হয় যার নাম হয় কমিটি অফ রেভিনিউ। 1768 খ্রিস্টাব্দে কমিটি অফ রেভিনিউ কে নতুন করে সাজিয়ে তার নাম দেয়া হয় বোর্ড অফ রেভিনিউ।এটি রাজস্ব সংক্রান্ত বিষয় দেখাশোনা করতে থাকে।
বক্সারের যুদ্ধের পর ও দেওয়ানির অধিকার পাওয়ার ফলে ক্রমেই বাংলার জমি জরিপ করে রাজস্ব নির্ণয় বিষয়ে কোম্পানি তৎপর হয়ে ওঠে। 1770 খ্রিস্টাব্দে মুর্শিদাবাদে কম্পট্রনিং কাউন্সিল অভ রেভিনিউ নামে একটি কমিটি গঠন করা হয় । আরও আলাদা একটা রেভিনিউ বোর্ড গঠিত হয় যার নাম হয় কমিটি অফ রেভিনিউ। 1768 খ্রিস্টাব্দে কমিটি অফ রেভিনিউ কে নতুন করে সাজিয়ে তার নাম দেয়া হয় বোর্ড অফ রেভিনিউ।এটি রাজস্ব সংক্রান্ত বিষয় দেখাশোনা করতে থাকে।
ইজারাদারি ব্যবস্থা
1772 খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিং নদীয়া জেলায় একটি নতুন ভূমি রাজস্ব বন্দোবস্ত চালু করেন ।সেই বন্দোবস্ত অনুযায়ী যে ব্যক্তি জমির নিলামে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব দেবে তার সঙ্গে কোম্পানি ওই জমির বন্দোবস্ত করবে 5 বছরের জন্য ওই জমি ওই ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো তাই এই ব্যবস্থা ইজারাদারি ব্যবস্থা নামে পরিচিত।
1772 খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিং নদীয়া জেলায় একটি নতুন ভূমি রাজস্ব বন্দোবস্ত চালু করেন ।সেই বন্দোবস্ত অনুযায়ী যে ব্যক্তি জমির নিলামে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব দেবে তার সঙ্গে কোম্পানি ওই জমির বন্দোবস্ত করবে 5 বছরের জন্য ওই জমি ওই ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো তাই এই ব্যবস্থা ইজারাদারি ব্যবস্থা নামে পরিচিত।
এক সালা বন্দবস্ত
পাঁচশালা বন্দোবস্ত বা ইজারাদারি বন্দোবস্ত ত্রুটিগুলো বিবেচনা করে এবং 1776 খ্রিস্টাব্দে আমিনী কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে হেস্টিংস বাংলার জমিদারদের সঙ্গে এক বছরের জন্য জমি বন্দোবস্ত করেন।এই বন্দবস্ত একসালা বন্দোবস্ত নামে খ্যাত।
পাঁচশালা বন্দোবস্ত বা ইজারাদারি বন্দোবস্ত ত্রুটিগুলো বিবেচনা করে এবং 1776 খ্রিস্টাব্দে আমিনী কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে হেস্টিংস বাংলার জমিদারদের সঙ্গে এক বছরের জন্য জমি বন্দোবস্ত করেন।এই বন্দবস্ত একসালা বন্দোবস্ত নামে খ্যাত।
দশ সালা বন্দোবস্ত
1790 খ্রিস্টাব্দে লর্ড কর্ণওয়ালিশ জমিদারদের সঙ্গে 10 বছরের জন্য ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থা চালু করেন যা দশ শালা বন্দোবস্ত নামে পরিচিত।
1790 খ্রিস্টাব্দে লর্ড কর্ণওয়ালিশ জমিদারদের সঙ্গে 10 বছরের জন্য ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থা চালু করেন যা দশ শালা বন্দোবস্ত নামে পরিচিত।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত
লর্ড কর্নওয়ালিস চেয়ে ছিলেন বাংলায় জমিদারদের উন্নতি হোক ।জমিদারদের সম্পত্তির অধিকার কে স্থায়ী ও নিরাপদ করা হলে তারা কৃষির উন্নতির জন্য নিয়োগ করবেন তাছাড়া অগণিত কৃষকের থেকে খাজনা আদায় করার বদলে কমসংখ্যক জমিদারদের থেকে খাজনা আদায় করা অনেক সহজ ছিল।
পাশাপাশি জমিতে অধিকার স্থায়ী করার মাধ্যমে জমিদারদের কোম্পানির অনুগত গোষ্ঠী হিসেবে গড়ে তোলা যাবে এইসব কারণে 1793 খ্রিস্টাব্দে কোম্পানির তরফ এ জমিদারদের খাজনা আদায় বিষয়ক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করা হয় বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার সমস্ত জমি জমিদারি সম্পত্তি হয়ে পড়ে।
লর্ড কর্নওয়ালিস চেয়ে ছিলেন বাংলায় জমিদারদের উন্নতি হোক ।জমিদারদের সম্পত্তির অধিকার কে স্থায়ী ও নিরাপদ করা হলে তারা কৃষির উন্নতির জন্য নিয়োগ করবেন তাছাড়া অগণিত কৃষকের থেকে খাজনা আদায় করার বদলে কমসংখ্যক জমিদারদের থেকে খাজনা আদায় করা অনেক সহজ ছিল।
পাশাপাশি জমিতে অধিকার স্থায়ী করার মাধ্যমে জমিদারদের কোম্পানির অনুগত গোষ্ঠী হিসেবে গড়ে তোলা যাবে এইসব কারণে 1793 খ্রিস্টাব্দে কোম্পানির তরফ এ জমিদারদের খাজনা আদায় বিষয়ক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করা হয় বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার সমস্ত জমি জমিদারি সম্পত্তি হয়ে পড়ে।
রায়াত ওয়ারী ব্যবস্থা
1820 খ্রিস্টাব্দে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ত্রুটিগুলো দূর করার জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম ভারতে থমাস মনরোর ও আলেকজান্ডার বিড কৃষকদের(রায়ত) কাছ থেকে সরাসরি খাজনা আদায়ের যে ভুমিরাজস্ব নীতি গৃহীত হয়েছিল তা রয়াতওয়ারি বন্দবস্ত নামে পরিচিত।
1820 খ্রিস্টাব্দে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ত্রুটিগুলো দূর করার জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম ভারতে থমাস মনরোর ও আলেকজান্ডার বিড কৃষকদের(রায়ত) কাছ থেকে সরাসরি খাজনা আদায়ের যে ভুমিরাজস্ব নীতি গৃহীত হয়েছিল তা রয়াতওয়ারি বন্দবস্ত নামে পরিচিত।
মহল ওয়ারি ব্যাবস্থা
1822 খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজস্ব সচিব হল্ট মাকেঞ্জি সঙ্গায় উপত্যকায় বাড়ি পিছু যে ভূমি রাজস্ব চালু করেন তা মহলওয়ারি বন্দোবস্ত নামে খ্যাত। এ ব্যবস্থায় 25 থেকে 30 বছরের জন্য জমি ইজারা দেয়া হতো তবে জমিতে চাষির কোন সত্ত ছিলনা সংগৃহীত একটি অংশ রেখে বাকিটা সরকারকে দিতে।
1822 খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজস্ব সচিব হল্ট মাকেঞ্জি সঙ্গায় উপত্যকায় বাড়ি পিছু যে ভূমি রাজস্ব চালু করেন তা মহলওয়ারি বন্দোবস্ত নামে খ্যাত। এ ব্যবস্থায় 25 থেকে 30 বছরের জন্য জমি ইজারা দেয়া হতো তবে জমিতে চাষির কোন সত্ত ছিলনা সংগৃহীত একটি অংশ রেখে বাকিটা সরকারকে দিতে।
3.উপযুক্ত তথ্য দিয়ে নিজের শক্তি পূরণ করা।
3.উপযুক্ত তথ্য দিয়ে নিজের শক্তি পূরণ করা।
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি | স্বত্ববিলপ নীতি | |
---|---|---|
গভর্নর জেনারেল | লর্ড ওয়েলেসলি | লর্ড ডালহৌসি |
সময় কল | 1798 | 1884 |
প্রভাবিত রাজ্য | হায়দ্রাবাদ ,অযোধ্যা ,কর্ণাটক ,সুরাট ,মালব ,যোধপুর, জয়পুর,উদয়পুর,ভূন্দেল খণ্ড | সাতারা,নাগপুর, ঝাঁসি,উদয়পুর |
মূলনীতি | (i)কোন দেশীয় রাজ্য ইংরেজদের সঙ্গে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি আবদ্ধ হলে তার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব কোম্পানির ।(ii)পরিবর্তে মিত্রতাবদ্ধ রাজ্য কোম্পানির অনুমতি ছাড়া কারো সঙ্গে যুদ্ধ বা সন্ধি করতে পারবেনা ।দেশীয় রাজ্য ইংরেজ সৈন্য রেসিডেন্ট রাখা ও তার দায়ভার বহন করবে। | (i) ইংরেজ কোম্পানির দ্বারা সৃষ্ট দেশীয় রাজ্য ও কোম্পানির আশ্রিত বা অধীনস্থ রাজ্যগুলির স্বাভাবিকভাবে উত্তরাধিকারী এর অভাবে ব্রিটিশ সার্বভৌম শক্তির দখলে যাবে।(ii)কোনো দত্তক পুত্রের উত্তর অধিকারের দেয়নি গ্রাহ্য হবে না। |