Class 7 Environment and Geography Model Activity Task Part 4 | মেরু অঞ্চল ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য কিভাবে দুই অঞ্চলের বায়ু শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে তা ব্যাখ্যা করো

 

Class 7 Environment and Geography Model Activity Task Part 4 | মেরু অঞ্চল ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য কিভাবে দুই অঞ্চলের বায়ু শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে তা ব্যাখ্যা করো

Class 7 Environment and Geography Model Activity Task Part 4 | মেরু অঞ্চল ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য কিভাবে দুই অঞ্চলের বায়ু শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে তা ব্যাখ্যা করো


1.বিকল্পগুলি থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ

1.1 সূর্যের উত্তরায়ন এর সময়কাল

ক. একুশে জুন থেকে 22 শে ডিসেম্বর
খ. 23 শে সেপ্টেম্বর থেকে 21 শে মার্চ
গ. 22 শে ডিসেম্বর থেকে একুশে জুন
ঘ. 21 শে মার্চ থেকে 23 শে সেপ্টেম্বর

Ans- 22 শে ডিসেম্বর থেকে একুশে জুন

1.2 কোনো মানচিত্রে সামচাপ রেখাগুলি খুব কাছাকাছি অবস্থান করলে সেখানে


ক. বায়ুর চাপ বেশি হয়
খ. বায়ুর চাপের পার্থক্য বেশি হয়
গ. বায়ুর চাপ কম হয়
ঘ. বায়ুর চাপের পার্থক্য কম হয়

Ans- বায়ুর চাপের পার্থক্য বেশি হয়


1.3 টোকিও ইয়াকোহামা শিল্পাঞ্চলের উন্নতির অন্যতম প্রধান কারণ হলো

ক. খনিজ ও শক্তি সম্পদের সহজলভ্যতা
খ. স্বল্প জনঘনত্ব
গ. উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রমিক
ঘ. সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থানে অবস্থান

Ans- উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রমিক

2. উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর

2.1 নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে অক্ষরেখার পরিধি ক্রমশ কমতে থাকে
2.2 বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে গেলে বায়ুর চাপ বেড়ে যায়
2.3 এশিয়া মহাদেশের একটি উত্তর বাহিনী নদী হল লেনা


3. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।

3.1. কোন তারিখটিকে কর্কট সংক্রান্তি বলা হয় এবং কেন ?


21 শে জুনকে কর্কট সংক্রান্তি বলা হয়।

21 শে জুন পৃথিবী নিজ কক্ষপথে এমন একটা জায়গায় আসে যে উত্তর গোলার্ধে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পড়ে ।এইদিন উত্তর গোলার্ধে সবথেকে বড়ো আর দক্ষিণ গোলার্ধে সবচেয়ে ছোট হয়। সুমেরুবৃত্ত 24 ঘন্টাই সূর্যকে দেখা যায়। আর কুমেরু বৃত্ত 24 ঘন্টা অন্ধকার থাকে। এই কারণে 21 শে জুনকে কর্কট সংক্রান্তি বলা হয়।

3.2. মেরু অঞ্চল ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য কিভাবে দুই অঞ্চলের বায়ু শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে তা ব্যাখ্যা করো ?


বায়ুর উষ্ণতার পরিবর্তন হলে বায়ুর আয়তন ঘনত্বের পরিবর্তন হয়| যেমন বায়ু উত্তপ্ত হলে বায়ুর অনুগুলির গতিবেগ বৃদ্ধি পায় এবং পরস্পরের থেকে দূরে সরে যেতে থাকে |এইভাবে উষ্ণ বায়ু হালকা হয়ে প্রসারিত হয় এবং উপরে উঠে যায়। বায়ুর ঘনত্ব কমে যায় । অর্থাৎ নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ুতে অনু সংখ্যাও কমে যায় এবং বায়ুরচাপ ও কমে যায় । বায়ু শীতল হলে সংকুচিত হয় এবং বায়ুর ঘনত্ব বেড়ে যায় তাই বায়ুর চাপ বেড়ে যায় । এই কারণেই শীতল মেরু অঞ্চলে বায়ুর চাপ বেশি উষ্ণ নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর চাপ কম হয় |

4. এশিয়া মহাদেশের নিরক্ষীয় ও উষ্ণ মরু জলবায়ু স্বাভাবিক উদ্ভিদের চরিত্র কে কিভাবে প্রভাবিত করে তা আলোচনা করো।

নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ-

নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পড়ায় সারা বছর অধিক উষ্ণতা থাকে এবং এখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ 200 থেকে 250 সেমি হয়। এত বেশি উষ্ণতা ও বৃষ্টিপাত এর জন্য চিরহরিৎ ও চিরসবুজ গাছ দেখা যায়। যেমনি মেহগনি,আয়রন ,উড ,সিঙ্কোনা ,রবার,সেগুন ইত্যাদি ।

উষ্ণ মরু অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ-

উষ্ণ মরু অঞ্চলে উষ্ণতা খুব বেশি থাকে ও বৃষ্টিপাত কম হয়। তাই এখানে সাধারন কাটা জাতীয় গাছ জন্মায় যেমন বাবলা, ফনিমনসা, খেজুর ইত্যাদি।বৃষ্টিপাত কম হওয়ার জন্য গাছগুলির কাণ্ড ও পাতা মোম জাতীয় পদার্থ দিয়ে ঢাকা থাকে যাতে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় গাছের জল বের না হয়ে যায় ।
Previous Post Next Post