Class 8 Environment and Science Model Activity Task Part 4 2021 | WBBSE
১.১ চাপের SI একক হলো-(ক) নিউটন (খ)নিউটন বর্গমিটার (গ) নিউটন/বর্গমিটার (ঘ) নিউটন/ বর্গমিটার।
উত্তর:(গ) নিউটন/বর্গমিটার
১.২ আইসোবারদের ক্ষেত্রে নিচের যে কথাটি ঠিক তা হলো এদের- (ক) ভর সমান (খ) প্রোটন সংখ্যা সমান (গ) নিউট্রনসংখ্যা সমান (ঘ) ভরসংখ্যা সমান
উত্তর : (ঘ) ভরসংখ্যা সমান ।১.৩ যে কশীয় অঙ্গানুর মধ্যে পুরনো জীর্ণ কোশকে ধ্বংস করার জন্য নানা ধরনের উৎসেচক থাকে তা হলো -(ক) মাইটোকনড্রিয়া (খ)রাইবোজোম (গ) নিউক্লিয়াস (ঘ) লাইসোজম
উত্তর : (ঘ) লাইসোজম।২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
২.১ এক কিলোগ্রাম ভরের বস্তূকে পৃথিবী কত পরিমাণ বল দিয়ে আকর্ষ ?
এক কিলোগ্রাম ভরের বস্তূকে পৃথিবী 9.8 নিউটন বল দিয়ে আকর্ষণ করে।২.২ লঘু অ্যাসিড থেকে হাইড্রোজেন গ্যাস মুক্ত করার ক্রমহ্রাসমান প্রবণতা অনুসারে কয়েকটি ধাতুকে সাজিয়ে দাওয়া হলো -Na,Fe,(H),CA,Au। এই তথ্য থেকে সবচেয়ে তড়িৎধনাতমক ধাতুটিকে চিহ্নিত করো।
সবচেয়ে তড়িৎ ধনাত্বক ধাতু হল Na ।২.৩ চোখের রেটিনার উপস্থিত কোন কোশ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে?
চোখের রেটিনার উপস্থিত রড কোশ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে।৩.১.কুলোম্বের সূত্রের গাণিতিক রূপটি লেখো এবং k রাশিটির SI একক উল্লেখ করো।
কুলোম্ব সূত্রের গাণিতিক রূপটি হল -
৩.২ খুব শুকনো ও ঠান্ডা পরিবেশ বসবাসকারী প্রাণীদের দেহে কী কী বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়?
খুব শুকনো ও ঠান্ডা পরিবেশে বসবাস কারী প্রাণীদের বৈশিষ্ট্য -
(i) কোনো কোনো প্রাণীর ত্বক অপেক্ষাকৃত পুরু হয়।
(ii) কোনো কোনো প্রাণীর লেজ চওড়া, পুরু হয় এবং লেজে চর্বি সঞ্চিত থাকে।
(iii)কোনো কোনো প্রাণীর পা খুব লম্বা হয়
(iv) কোনো কোনো প্রাণীর পিঠে কুঁজে চর্বি সঞ্চিত থাকে।
(v) কোনো কোনো প্রাণীর চোখের পাতা স্বচ্ছ হয় প্রয়োজনে নাকের ফুটো খুলতে ও বন্ধ করতে পারে।
খুব ঠান্ডা বা মেরু অঞ্চলে বসবাসকারী প্রাণীর দেহে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য দেখা যায়-
(i) কোনো কোনো প্রাণীর চামড়ার নীচে ফ্যাটের পুরু আস্তরণ থাকে।
(ii) কোনো কোনো প্রাণীর চামড়ায় উপরে ঘন লোমের দুটি আস্তরণ থাকে।
(iii) অনেক প্রাণীদের দেহে অ্যাস্টিফ্রিজ প্রোটিন থাকে।
(iv) কোনো কোনো প্রাণীর পা বরফের জুতোর মতো হয়।
৪.১সমযোজী বন্ধন দিয়ে গঠিত জল, মিথেন এবং অ্যামোনিয়া অণুর প্রাথমিক গঠন কিরকম তা এঁকে দেখাও।
জল-এর অণুর প্রাথমিক গঠন - মিথেন-এর অণুর প্রাথমিক গঠন -অ্যামোনিয়া-এর অণুর প্রাথমিক গঠন-
৪.২ এন্ডোপ্লাজমমীয় জালিকার গঠন ও কাজ উল্লেখ করো।
এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকার গঠন: এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকিউলাম তিনরকমের গঠন যুক্ত হয়। যেমন-(i) সিস্টারিন:
এগুলি দেখতে লম্বা এবং চ্যাপ্টা থলির মতো। এগুলি শাখাহীন হয়। এরা সাইট্রোপ্লাজম সাধারণত সমান্তরাল ভাবে বিন্যাস্ত থাকে । এদের গায়ে অনেক সময় রাইবোজোম দানা থাকে।
(ii) ভেসিকল:
(i) কোশের সাইট্রোপ্লাজমীয় কাঠামো গঠন করে প্রটোপ্লাজমকে যান্ত্রিক দৃঢ়তা প্রদান করে
(ii) পর্দা অতিস্রবণ চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
(iii) অমসৃণ ER (RER) প্রোটিন সংশ্লেষ করে।
(iv) মসৃণ ER ফ্যাট সংশ্লেষ করে।
(v) মসৃণ ER টেস্টোস্টেরন, প্রোজেস্টেরন, ইত্যাদি কয়েকটি স্টেরয়েত হরমোন ক্ষরণ করে।
(ii) ভেসিকল:
এগুলি সাধারণত ডিম্বাকার বা গোলাকার এবং পর্দাবেষ্টিত গহ্বরের মতো। অগ্নাশয় কোশে এরা বিশেষভাবে পরিরক্ষিত হয়।
(iii) টিউবিউল:
এগুলি রাখান্বিত্য নালিকা বিকোষ। এরা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে জলকের আকার ধারণ করে। এদের গায়ে সাধারণত রাইবোজোম দানা থাকে না।
এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকিউলাম এর কাজ: ER এর প্রধান কাজ গুলি হল-
(i) কোশের সাইট্রোপ্লাজমীয় কাঠামো গঠন করে প্রটোপ্লাজমকে যান্ত্রিক দৃঢ়তা প্রদান করে
(ii) পর্দা অতিস্রবণ চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
(iii) অমসৃণ ER (RER) প্রোটিন সংশ্লেষ করে।
(iv) মসৃণ ER ফ্যাট সংশ্লেষ করে।
(v) মসৃণ ER টেস্টোস্টেরন, প্রোজেস্টেরন, ইত্যাদি কয়েকটি স্টেরয়েত হরমোন ক্ষরণ করে।